Misuse of Child Care Leave
-
AuthorPosts
-
October 28, 2012 at 7:30 am #68012unknownParticipant
The following official communication from the Office of the Controller General of Defence Accounts to all the Principal Controllers of Defence Accounts/ the Controllers of Defence Accounts shows how the Child Care Leave is sometimes used by maligning its sheer objective:
Controller General of Defence Accounts
Ulan Batar Road, Palam, Delhi Cantt-110010
No. AN/XIV/19404/Leave Matters/Vol. III Dated 25- 8-2011
To
All PCsDA/CsDA
Sub: Sanction of Child Care Leave: Instructions regarding
Consequent upon the implementation of 6th CPC, Child Care Leave to Women Employees of the Central Govt. was introduced w.e.f. 1st September 2008 vide DoP&T OM No.13018/2/2008-Estt.(L) dated 18-11-2008.
2. DoP&T vide their OM No.13018/2/2008-Estt(L) dated 18-11-2008 have further clarified on the subject that Child Care Leave for women employees is meant to facilitate them in taking care of their children at the time of need. However, it should not disrupt the functioning of Central Govt. Offices. It was further clarified by DoP&T that CCL cannot be demanded as a matter of right and under no circumstances can any employee proceed on CCL without prior approval of leave by the leave sanctioning authority.
3. Instances have come to the notice of this HQrs office, where CCL has been used as a means to dodge unpalatable postings or to avoid functioning in a specific office/section and even to proceed abroad, rather than for the purpose for which CCL was introduced. This goes against the spirit of the Govt. orders on the subject. There have also been instances where even IDAS officers have left their offices ‘in anticipation” of sanction of the CCL.
4. In view of the above, it is requested to all PCsDA/CsDA that the cases of CCL granted to the employees under their jurisdiction may please be reviewed and ensured that the CCL has been genuinely granted for the purpose for which it is meant. It may also be impressed upon all concerned that proceeding on CCL without sanction constitutes misconduct and will invite disciplinary proceedings against the official concerned.
This issues with the approval of CGDA.
Please acknowledge receipt.
Sd/-
Rakesh Sehgal
Jt.CGDA(AN)
Source:www.cgda.nic.in
October 28, 2012 at 7:54 am #74996unknownParticipantI think the system of child care leave should be changed. It should only be sanctioned on the ground of severe illness of the child upto a maximum limit of two years. No other ground should be entertained and the leave sanctioning authority have to be satisfied with some medical documents. Its really hard to run a office smoothly due to long absence of employees.
October 28, 2012 at 8:36 pm #75009unknownParticipant@som
No system if flawless. There are always some loopholes. There are many fault finders in our society too, who always tend to make full use of the drawbacks of a system or policy, vitiating its sanctity. How do you change the mentality of such opportunists!November 3, 2012 at 5:04 pm #75133unknownParticipantবন্ধুগন,
আপনাদের জন্য এইসময় সংবাদপত্রের গত ৩১-১০-২০১২ তারিখে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন তুলে ধরলাম যার মাধ্যমে কার্যক্ষেত্রে চাইল্ড কেয়ার লিভ কিভাবে অপব্যবহৃত হচ্ছে তার খানিকটা ধারনা করতে পারবেনঃ –
চাইল্ড কেয়ার লিভের ফাঁদে ধুঁকছে হাসপাতাল
মৈত্রেয়ী ভট্টাচার্য
ছেলের পরীক্ষা৷ ছুটি চাই৷ দু’মাস৷
— অতদিন ছুটি নিলে হাসপাতাল চলবে কী করে? একটু কনসিডার করুন প্লিজ৷ ১৫ দিন ছুটি নিন৷ পরে না – হয় আবার নেবেন৷
— তা কী করে সম্ভব? এটা তো আমার অধিকার৷ চাইলে ২ বছর টানা ছুটি নিতে পারি আমি৷
মনগড়া নয়৷ এই কথোপকথন এক মেডিক্যাল কলেজের সুপার এবং তাঁর নার্সিং সুপারের৷ দরাদরি করলেও, ওই নার্সকে দু’ মাসের ছুটি দিতে বাধ্যই হয়েছিলেন সুপার৷ ছবিটা অবশ্য রাজ্যের কমবেশি সব হাসপাতালেই একই রকম৷
তৃণমূল কংগ্রেসের সরকার ঢালাও ছুটি ঘোষণা করেছে মহিলাকর্মীদের জন্য৷ মাতৃত্বকালীন ছুটি আর চাইল্ড কেয়ার লিভের ধাক্কায় প্রায় ন্যুব্জ হাসপাতালগুলির নার্সিং পরিষেবা৷ অবস্থা এমন যে, সেই ধাক্কা সামলাতে৷
কোথাও কোথাও নিজেদের মতো করে ছুটি দেওয়ার পদ্ধতিও চালু করেছে বেশ কিছু হাসপাতাল৷ কিন্ত্ত যারা সেটা করেনি, কর্মীসংখ্যার টানাটানির মধ্যে পরিষেবা স্বাভাবিক রাখাটাই তাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ৷ এসএসকেএম হাসপাতালের সুপার তমালকান্তি ঘোষের কথায়, ‘ছুটি যখন প্রাপ্য তখন দেওয়া হবে নিশ্চয়ই৷ কিন্ত্ত সেই সুযোগের অপব্যবহার করা হলে আমাদের মুশকিল বাড়ে৷ আর দুঃখের বিষয় হল অধিকাংশ সময়েই অপব্যবহার হয়৷’ কী রকম অপব্যবহার? এক হাসপাতাল সুপার জানালেন, ‘ধরুন, একজন নার্সিং স্টাফ চাইল্ড কেয়ার লিভের জন্য আবেদন করলেন৷ তাঁর ১৫ দিন ছুটি ধার্য হল৷ কিন্ত্ত তিনি না – জানিয়েই ছুটিটা টেনে দু’ মাস পর্যন্ত অনুপস্থিত রইলেন হাসপাতালে৷’ এ ভাবেই দিনের পর দিন হাসপাতলের মতো জরুরি পরিষেবায় অনুপস্থিত থাকছেন মহিলাকর্মীরা৷ সমস্যাটা বেশি প্রকট হচ্ছে নার্সিং স্টাফদের ক্ষেত্রেই৷ এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার স্বপন সাঁতরার মন্তব্য, ‘যেহেতু সমস্ত নার্সিং স্টাফই মহিলা, আর রাজ্যের সর্বত্র নার্সের একটা প্রবল ঘাটতি, তাই তাঁদের এ রকম অনুপস্থিতি সমস্যা বাড়াচ্ছে আমাদের৷’ সমস্যার খতিয়ানটা বোঝা গেল হাসপাতালের হিসেব দেখেই৷ হিসেব বলছে, মাতৃত্বকালীন ছুটি তিন মাস থেকে বেড়ে হয়েছে ছ’মাস৷ প্রয়োজন বুঝলে, একজন নার্সিং স্টাফ তাঁর নিজস্ব ছুটি থেকে আরও ছ’ মাস টানা ছুটি নিতে পারেন৷ ‘আমাদের মোটামুটি ধরেই রাখতে হয়, একজন নার্স মাতৃত্বকালীন ছুটিতে গেলে তিনি পরবর্তী একবছর আর কাজে যোগ দেবেন না৷ অভিজ্ঞতা অন্তত এ রকমই,’ জানালেন এসএসকেএম হাসপাতালের নার্সিং সুপার মীনাক্ষী দাসপাল৷ আর হিসেব বলছে, ফি বছর এই ছুটির সংখ্যাটা তিরিশের গণ্ডি পেরিয়ে যায়৷
তার ওপর রয়েছে চাইল্ড কেয়ার ও স্টাডি লিভ৷ দু’টিই দু’বছরের৷ চিত্তরঞ্জন সেবা সদনের সুপার আশিস মুখোপাধ্যায়ের কথায়, ‘স্টাডি লিভ তো আর আমরা আটকাতে পারি না৷ অগত্যা দিতেই হয়৷’ সেই সংখ্যাটাও এক একটা হাসপাতালে নেহাত কম নয়৷ সবথেকে সমস্যা বাড়াচ্ছে চাইল্ড কেয়ার লিভ৷ এনআরএস হাসপাতালের এক প্রশাসনিক কর্তার কথায়, ‘চাইল্ড কেয়ার লিভটা প্রায় জোড়াজুড়ির পর্যায়ে চলে গিয়েছে৷ বিশেষত, যে সব নার্সিং স্টাফেদের ছেলেমেয়ের বয়স ১৮ – র কাছাকাছি, তাঁরা টানা ছুটি নিচ্ছেন৷ আমাদের কিছু করার থাকছে না৷’ একই সমস্যা জেলাতেও৷ ‘ব্লকস্তরে নার্সিং স্টাফেদের সংখ্যা নেহাতই হাতেগোনা৷ সেখানে দীর্ঘ ছুটি আমাদের সমস্যা বাড়ায়৷ অধিকাংশ সময়েই তাই অনুরোধ করে ছুটি কমাতে হয় তাঁদের,’ মন্তব্য এক জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকের৷
তবে হাসপাতালগুলির এই তত্ত্ব মানতে নারাজ স্বাস্থ্য দফতর৷ স্বাস্থ্য অধিকর্তা বিশ্বরঞ্জন শতপথীর সাফ কথা, ‘ছুটি একটা প্রিভিলেজ৷ ছুটি থেকে কাউকেই বঞ্চিত করা যায় না৷ তাই সংশ্লিষ্ট হাসপাতালকেই বিবেচনা করে ছুটি মঞ্জুর করতে হবে৷’ তাঁর মত, ছুটির জন্য পরিষেবা বিঘ্নিত হলে হাসপাতালগুলির যথাযোগ্য ব্যবস্থা নেওয়া উচিত৷ প্রয়োজন হলে, স্বাস্থ্যভবনেও জানানো হোক সমস্যার কথা৷ ছুটি যখন প্রাপ্য তখন দেওয়া হবে নিশ্চয়ই৷ কিন্ত্ত সেই সুযোগের অপব্যবহার করা হলে আমাদের মুশকিল বাড়ে৷ আর দুঃখের বিষয় হল অধিকাংশ সময় অপব্যবহারই হয়৷
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ – এইসময় সংবাদপত্র
Source: … =173754796 (Google may not understand Bangla)November 6, 2012 at 11:31 am #75147unknownParticipantThis is the difference between “Rule” and “Accepted Norms”. Rule stipulates that Child Care Leave CANNOT BE DEMANDED AS A MATTER OF RIGHT (as is true for other leaves) while Norm treats it as a legitimate demand. Who cares! Bosses are also human beings. They are supposed to have sympathy. Most of the Govt. offices run under some accepted norms in many cases.
February 19, 2013 at 1:22 am #76972unknownParticipantDear friends,
There is a rumor spread among the female employees of H & FW Dept, Govt of WB that the CCL has been stopped by the central govt and those who has already taken the same could be converted in to EL.
Friends please let it discuss the authenticity of the news. Its urgent…September 15, 2013 at 3:06 pm #78670unknownParticipantThis is the difference between “Rule” and “Accepted Norms”. Rule stipulates that Child Care Leave CANNOT BE DEMANDED AS A MATTER OF RIGHT (as is true for other leaves) while Norm treats it as a legitimate demand. Who cares! Bosses are also human beings. They are supposed to have sympathy. Most of the Govt. offices run under some accepted norms in many cases.
You are right. The provision of this Leave has been created keeping in mind the real need of a mother to take care of her child. Now if it is found that the misuse of it has become a practice hampering the Service of the Government to the common mass, point (vii) of the order is to be considered and if the Leave Sanctioning Authority is satisfied that the applied Leave is not an urgent one, it may be denied.
Dear friends,
There is a rumor spread among the female employees of H & FW Dept, Govt of WB that the CCL has been stopped by the central govt and those who has already taken the same could be converted in to EL.
Friends please let it discuss the authenticity of the news. Its urgent…When it’s a rumor, it’s a rumor. Since an Order of Ch.C.L. (CCL is Compensatory Casual Leave by the way) from the State Government is in existence, leave already taken on the basis of it can not be converted to E.L.
September 25, 2013 at 3:12 am #78716unknownParticipantProvision of CCL has not been abolished by the Central Govt.
-
AuthorPosts
- You must be logged in to reply to this topic.