RTI or NRTI?
Home › Forums › Legal Help › RTI or NRTI?
-
AuthorPosts
-
October 25, 2012 at 3:51 am #68006unknownParticipant
মনে হয় এই উৎসবের আবহাওয়ায় অনেকেই একটি অশুভ প্রচেষ্টার খবরের দিকে নজর দেন নি।
আনন্দবাজার পত্রিকা তে প্রকাশিত গত ১৩ ই অক্টোবর ২০১২ এর খবরে প্রকাস –
ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষায় তথ্য আইনে রাশের ভাবনা
তথ্যের অধিকার না ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা সরু সুতোয় ঝুলে থাকা এই বিতর্ককে এ বার সামনে নিয়ে এলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ স্বয়ং। তথ্যের অধিকার আইন কারও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষায় বাধা হতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। একই সঙ্গে জানিয়ে দেন, এ বার গোপনীয়তা রক্ষার জন্য সংসদে আইন আনার কথা ভাবছে সরকার।
ইউপিএ জমানায় যে সব আইন পাশ হওয়া নিয়ে কংগ্রেস কৃতিত্ব দাবি করে, সেই তালিকায় তথ্যের অধিকার আইন অন্যতম। কিন্তু এই আইনটি বৃহত্তর সামাজিক অধিকার সুনিশ্চিত করলেও, কংগ্রেস নেতৃত্ব কার্য ক্ষেত্রে টের পাচ্ছেন, তাঁদের বিপদও কম হয়নি। কেন না, সনিয়া গাঁধীর বিদেশ সফর থেকে শুরু করে তাঁর শারীরিক অসুস্থতার ফলে খরচের খতিয়ান সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য তো বটেই, এমনকী ব্যক্তিগত স্তরে পাঠানো চিঠিপত্র প্রকাশের দাবি জানিয়েও আকছার আর্জি আসছে সরকারের কাছে। তার পর সরকারের কাছ থেকে পাওয়া সেই সব তথ্য রাজনৈতিক আক্রমণের অস্ত্র হয় উঠছে। ক’দিন আগে ঠিক এ ভাবেই সনিয়ার বিদেশযাত্রা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
সেই প্রেক্ষাপটে আজ তথ্য কমিশনারদের এক সম্মেলনে উদ্বেগ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মনমোহন বলেন, “তথ্যের অধিকার আইনকে কাজে লাগিয়ে ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপের চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে একটি ভারসাম্য থাকা উচিত।” কারণ, মনমোহন মনে করেন, “কারও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা তাঁর মৌলিক অধিকার।” তাঁর বক্তব্য, তাই যদি এমন কোনও তথ্য চাওয়া হয়, যা কারও ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ করছে, তা হলে সেই তথ্য প্রকাশ এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, “তবে লক্ষ্মণরেখা কোথায় টানতে হবে, তা নির্ধারণ করাও কঠিন কাজ।”
প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, এই সব কারণেই বিচারপতি এ পি শাহ-র নেতৃত্বাধীন একটি কমিটি গোপনীয়তা রক্ষার ব্যাপারে আইন প্রণয়নের বিষয়টি বিবেচনা করছে।
শুধু ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়টি নয়, প্রধানমন্ত্রীর কথায়, এই আইনকে সরকারি সংস্থার সমালোচনা, কটাক্ষ বা হেয় করার জন্য ব্যবহার করাও ঠিক নয়। বরং যাতে প্রশাসনের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে স্বচ্ছতা আনা সম্ভব হয়, সেটাই এই আইন ব্যবহারের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
বস্তুত, তথ্য আইনের অপব্যবহারের অভিযোগ নিয়ে সরকারের অভ্যন্তরে কিছু দিন ধরেই উদ্বেগ ও আশঙ্কা বাড়ছে। আইন যে ক্রমশ রাজনৈতিক আক্রমণের হাতিয়ার হয়ে উঠছে, কংগ্রেস ও সরকারের শীর্ষ নেতারা ভাল ভাবেই বুঝতে পারছেন। সম্প্রতি টুজি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়ের একটি নোট এ ভাবেই ফাঁস হয়। তাতে প্রবল অস্বস্তিতে পড়ে সরকার। এমনকী, সেই ঘরোয়া নোট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরমের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য হিসেবেও পেশ করা হয়।
এই বিপত্তি যাতে আর না ঘটে, তা নিয়ে সরকার এখন সতর্ক। আজ তথ্য কমিশনারদেরও প্রধানমন্ত্রী প্রকারান্তরে সেই বার্তাই দিয়েছেন। মনমোহন বলেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে তথ্যের অধিকার আইনে এমন সব তথ্য চাওয়া হচ্ছে, তা জনস্বার্থে কোনও ভাবেই প্রয়োজনীয় নয়। আবার কখনও কোনও বিষয়ের ওপর দীর্ঘ সময়ের খতিয়ান চাওয়া হচ্ছে। সেই খতিয়ানে ফাঁকফোকর বা ধারাবাহিকতার অভাব দেখতে পেলেই তা নিয়ে সমালোচনা করা হচ্ছে। এই ধরনের প্রশ্ন বা কৌতূহল সামাজিক প্রয়োজনে তো লাগেই না, উল্টে এই সব তথ্য বের করতে গিয়ে সরকারি প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদের অহেতুক অপচয় হচ্ছে। এ ব্যাপারে সর্বোচ্চ আদালতও সমালোচনা করেছে। কেন্দ্রীয় কর্মিবর্গ মন্ত্রকের এক কর্তার কথায়, আসলে কোনও আইনই শুরু থেকে ত্রুটিমুক্ত হয় না। সমস্যাগুলি ধরা পড়ে আইনের ব্যবহারিক প্রয়োগের পরে। সে জন্য সময়ে সময়ে আইন সংশোধন করা হয়। তথ্যের অধিকার আইনের ক্ষেত্রেও তা হয়েছে। সময়ের সঙ্গে বোঝা যাচ্ছে, কোন কোন ক্ষেত্রে তার অপব্যবহার হতে পারে। আইনটি আরও কার্যকরী করে তুলতেই এ বার সংশোধনের কথা ভাবছে সরকার।
সৌজন্যঃ- “আনন্দবাজার পত্রিকা ১৩ই অক্টোবর ২০১২ সংখ্যা”
এই বিষয়ে সবার মতামত আহ্বান করছি।October 25, 2012 at 4:11 am #74955unknownParticipantএটি আমার কাছেও একটি অশুভ প্রয়াস।
(This is an inauspicious step to me too)October 25, 2012 at 1:31 pm #74957unknownParticipantI am posting here the news published by The Telegraph, Internet Edition, Dated 13th October 2012 regarding this post: –
PM explores privacy law
BASANT MOHANTY
New Delhi, Oct. 12:
The Centre is contemplating a law to safeguard the right to privacy as a buffer against possible misuse of the RTI Act, the Prime Minister said today.
Citizens’ right to know should “definitely be circumscribed if disclosure of information encroaches upon someone’s personal privacy, but where to draw the line is a complicated question,” Manmohan Singh said.
He said the government had set up an expert group under Justice A.P. Shah to provide suggestions. Sources said the personnel and training department was likely to pilot the proposed right-to-privacy bill if it indeed took shape.
Singh’s remarks came at the annual convention of information commissioners, where he spoke of how the RTI Act was often being misused to get information unrelated to the public interest.
“Concerns have been raised regarding possible infringement of personal privacy while providing information under the Right to Information Act,” he said.
“There is a fine balance required to be maintained between the right to information and the right to privacy, which stems out of the fundamental right to life and liberty.”
He requested the state information commissioners and experts to discuss what should be considered matters of privacy and what qualified as matters of public interest.
The RTI Act has an exemption clause that says private information cannot be shared with the applicant unless the public information officer or appellate authority decides that disclosure can serve the larger public interest.
However, there is a lack of clarity on which matter is private and which of public interest, Odisha information commissioner Jagadananda told The Telegraph.
“So, public information officers and appellate authorities are using their discretion to allow or deny information,” he said.
Former chief information commissioner Wajahat Habibullah supported Singh on the need for a separate privacy law, saying: “The right to privacy is another basic need in a democracy. I completely agree with the Prime Minister on this.”
The Supreme Court too has been seized of threats to privacy since Ratan Tata petitioned it for action against those behind the leak of his phone conversation with corporate lobbyist Niira Radia. Tata argued that the leak infringed on his fundamental right to life, which includes the right to privacy under the Constitution.
Singh also aired concerns about “frivolous and vexatious” use of the RTI Act.
“Information covering a long time span or a large number of cases is sought in an omnibus manner with the objective of discovering an inconsistency or mistake which can be criticised.” he said.
“Such queries, besides serving little productive social purpose, are also a drain on the resources of the public authorities, diverting precious man hours that could be put to better use.”
The Prime Minister favoured extending the RTI Act’s ambit to cover public-private partnership entities, which are now exempt.
“A blanket extension of the act to such bodies may discourage private enterprises from entering into partnerships with a public sector entity. A blanket exclusion, on the other hand, may harm the cause of accountability of public officials,” Singh cautioned.
He said the Centre would seek a review of a recent Supreme Court order on the composition of the central and state information commissions.
The apex court has ruled that the panels should have at least one judicial member while hearing appeals or complaints from information seekers. The panels are now filled with retired bureaucrats and civil society members.
“I know that there has been some confusion about the implications of the recent Supreme Court order regarding the composition of the central and state information commissions. As you might be aware, the government has decided to go in for a review before the Supreme Court,” Singh said.
Courtesy: The Telegraph, Internet Edition, Dated 13th October 2012
Members can see the news from Indian Express. E-paper of Delhi Edition, Dated 13th October, 2012
I am also posting similer two news from the Internet edition of The Times of India of October 12, 2012 & October 13, 2012October 28, 2012 at 5:08 pm #75006unknownParticipantAfter all it is the view of the P.M. No law has been framed till now ammending the RTI Act 2005 so do not worry before time. After all our C.M is a sardarji so do not take it seriously.
October 29, 2012 at 12:20 am #75010unknownParticipantThank you so much for your reply, but Our CM is Didi, not Sardarji, our PM is sardarji lekin unka piche bhi ek Didi hay nah!!!!
Eid Mubarak to youOctober 30, 2012 at 6:13 pm #75057unknownParticipantSorry for the mistake. These DIDI and DADDY will spoil India. Will leave no stone unturned to break it like USSR(Now Russia). Believe in yourself and share the knowledge which you can.
-
AuthorPosts
- You must be logged in to reply to this topic.